কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তার শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে আদালতকে জানিয়ে দিয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের তিন সদস্যের মেডিকেল বোর্ড। এই ঢাকা মেডিকেল কলেজই ২০১২ সালে পুরান ঢাকার বিশ্বজিৎ দাসের পোস্ট মর্টেম রিপোর্টে চাপাতির কোপের কোন প্রমান পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছিল।
কিশোর বলেছেন, “আঘাত করে আমার ফাটিয়ে দেওয়া কানে বিশেষ ধরনের একটি যন্ত্র বসানো হয়েছে। তবুও কান কিন্তু পুরোপুরি ঠিক হয়নি। কোনো সুস্থ মানুষের কানে এমন যন্ত্র বসানো হয়? কানের ভেতরে সেই যন্ত্র তো এখনো আছে। ল্যাবএইডের ডাক্তাররা পরীক্ষা করেছে, আঘাত অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়েছে। এখনো চিকিৎসার মধ্যেই আছি। পায়ের ব্যথায় এখনো ঠিকমত হাঁটতে পারি না। পায়ের ব্যথা তো আঘাতের কারণেই। চোখে একটি অপারেশন হয়েছে, আরও একটি অপারেশন করতে হবে। শুধু নির্যাতন-আঘাতের চিহ্ন নয়, দানবীয় আঘাতের যন্ত্রণা নিয়েই বেঁচে আছি।”
নির্বাচন কমিশন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল সহ দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের স্বাধীন সত্ত্বাকে ধ্বংস করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে দলীয় লোকদের বসাতে গিয়ে অযোগ্য, অদক্ষ ব্যক্তিদের হাতে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃত্ব দিয়ে প্রতিষ্ঠান সহ গোটা দেশকেই সরকার সংকটের মুখে ফেলে দিয়েছে।
– রফিউর রাব্বি
সমাজ ও সাংস্কৃতিক সংগঠক, নারায়ণগঞ্জ
প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক, সন্ত্রাস বিরোধী ত্বকী মঞ্চ