আদালতে অভিযোগ দায়েরকালে বাদী ফরিদুল মোস্তফার পক্ষে ছিলেন কক্সবাজার জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম সিদ্দিকী, সিনিয়র আইনজীবী মো. মোস্তফা, মো. আবদুল মন্নান, ফখরুল ইসলাম গুন্দু, রেজাউল করিম রেজাসহ অসংখ্য আইনজীবী।
চাঁদাবাজি, অস্ত্র, বিশেষ ক্ষমতা আইন ও মাদকসহ নানা অভিযোগে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার বিরুদ্ধে একে একে ছয়টি মামলা করা হয়। এসব মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস ৫ দিন পর গত ২৭ আগস্ট কারামুক্ত হন সাংবাদিক ফরিদ। তখন থেকে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ফরিদুল মোস্তফা খান জনতার বাণী ডটকম এবং দৈনিক কক্সবাজার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি টেকনাফ হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়ার বাসিন্দা মরহুম ডা. মো. ইছহাক খানের ছেলে। বর্তমানে শহরের ১নং ওয়ার্ডের মধ্যম কুতুবদিয়াপাড়ার বাসিন্দা। ফরিদুল মোস্তফাকে নির্যাতনসহ অসংখ্য মানুষকে নির্যাতনের সাথে বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ জড়িত বলে জনশ্রুতি আছে। ইতোমধ্যে নির্যাতিতরা তার বিরুদ্ধে আদালতে কয়েকটি মামলা দায়ের করেছে।