সোজা কথা ডেস্ক রিপোর্ট: গত ১৪ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানার ধুবরিয়া ইউনিয়ন এর কাঁচপাই গ্রামের বেল্লাল হোসেনের মেয়ে মীম আক্তার-(১৫)কে অসৎ কাজে রাজী না হওয়ার মেয়েটির গলায় ছুরি চালিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ২৫টি সেলাই করা হয়েছে। নাগরপুর থানার ওসি ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এখনো মামলা নেননি। ওসির যুক্তি আগে আসামি ধরা পড়ুক, তারপর মামলা নিব।
এ বিষয়ে স্হানীয় এলাকাবাসী রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম সোজা কথা ডটকমকে জানান- মেয়েটি অত্যন্ত, গরীব, নিরীহ, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আমাকে ফোন দিলে, আমি নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেলে ফোন দিয়ে আইনী সাহায্যের ব্যবস্থা করেছি।
তিনি বলেন, এখন বাঁচতে হলে সকলকে সচেতন হতে হবে, জাগতে হবে। নোয়াখালীতে ৩২ দিন আগে ঘটনাটি ঘটেছিল, কেউ এগিয়ে আসনি, অসহায় মহিলাটি বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়িয়েছে, আজ আমরা জেগেছি, অপরাধীরা ধরা পড়ছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, সেই রকম ১৪/৯/২০ এর ঘটনা, আজ ৬/১০/২০ এই ২০ দিনেও নাগরপুর থানার ওসি মামলা না নিয়ে অসহায় পিতাকে সাহায্য করবে বলে প্রতি মূহুর্তে প্রতারনা করে যাচ্ছে, এখন আমাদের জেগে উঠার সময়! অবশ্যই ন্যায়বিচার হবেই বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ ব্যাপারে নাগরপুর থানার ওসি ও টাঙ্গাইলের এসপির বক্তব্য নেয়ার জন্য চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
এর আগে দেলদুয়ার থানার ওসির অন্য এক ঘটনার বিষয়ে মামলা না নেয়া নিয়ে গত ৩০ জুন সোজা কথা ডটকম-এ প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল।