কার্গিল হাই স্কুল (৪)
[এ লিখাটি বা পর্বটি ওরাল হিস্ট্রি বা স্মৃতিকথন, ইতিহাস নয়। তবে ইতিহাসবিদরা এই লিখা বা পর্বগুলো থেকে তথ্য-উপাত্তগুলো গবেষণার জন্য সূত্র বা রেফারেন্স উল্লেখপূর্বক এবং সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে শেয়ার করতে হলে পূর্ব অনুমতি নিয়ে উদৃত বা লেখকের টাইম লাইন থেকে শেয়ার করতে পারবেন। গবেষক ছাড়া অন্যরা পর্যালোচনা এবং প্রবন্ধ লেখার ক্ষেত্রে উদৃত করতে হলে লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে, আংশিক বা সম্পূর্ণ কোন ধরণের অনুলিপি করা যাবে না। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক কপিরাইট আইন দ্বারা লেখক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লিখিত অনুমতির জন্য ইমেইল: sandwip21st@gmail.com]
১৮২২ সালে ত্রিপুরা থেকে আলাদা হয় নোয়াখালী। আর সেই সুবাদে সন্দ্বীপ নোয়াখালী জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। কিন্তু ১৮২২ সালের আগে সন্দ্বীপ চট্রগ্রামের সাথে রাজস্ব ও প্রশাসনিকভাবে সংযুক্ত ছিল। চট্টগামের বর্তমান শহর, নিজামপুর ও মিরেরসরাই (এর কিছু অংশ) সন্দ্বীপ জমিদারের অংশ ছিল। আমি যখন এইসব এলাকা দিয়ে যাতায়াত করি, তখন নিজেকে ধন্য মনে হয় এই ভেবে যে আমাদের পর্ব পুরুষদের পদ চিহ্নের উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি। পুর্বপুরুষদের সাথে রক্তের সম্পর্ক ছাড়াও সহায় সম্পত্তি ও জমিজমার সম্পর্ক থাকে। যাঁরা অধঃস্তন বংশধরদের জন্য সহায় সম্পত্তি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর থাকেন। আমরা কয়জনই তা রক্ষা করতে পেরেছি। এই জগতের অধিকাংশ যুদ্ধ বিগ্রহ ঝগড়া-বিবাদ সহায় সম্পত্তিকে নিয়ে হয়েছে। এমনকি ধর্মে ও রাষ্ট্রীয় আইনে সম্পত্তি ভোগ ও দখল করার অধিকার সর্বজন বিধিত।
যাহোক, মুগল ও ব্রিটিশ শাসনের শুরুতে, শিক্ষা ব্যবস্থা সাধারণত ‘টোল’ স্কুল এবং মক্তবের উপর নির্ভরশীল ছিল। এগুলিতে আরবি, ফারসি এবং সংস্কৃত পড়ানো হতো। তবে ধীরে ধীরে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হয় এবং মাইনর স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। সবেধন হারামনি তন্মধ্যে একটি। সবেধন হারামনিই কার্গিলে রূপান্তরিত হয়েছিল। ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সময় সন্দ্বীপ ও হাতিয়া চট্টগ্রামের সাথে ছিল। ১৮২২ সালের (১ ফেব্রুয়ারীর) পর সন্দ্বীপকে (হাতিয়া ও বামনীসহ) প্রশাসনিকভাবে বিন্যস্ত করা হয়। ১৯৫৬ খৃস্টাব্দে পুনরায় চট্টগ্রামের সাথে সংযুক্ত হয়। নোয়াখালী জেলায় ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে একটি মাত্র ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয় ছিল ও ৬৯ জন ছাত্র ছিল। পরের চার বছরে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৭১ জনে। তবে ১৮৭২ সালে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ৫৯৬ জন হয়, পাশাপাশি সরকারী ও সহায়ক স্কুলগুলির সংখ্যা ২ এ পৌঁছেছিল।
১৯০৫ সালে পর্যন্ত নোয়াখালীতে মাত্র পাঁচটি ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয় ছিল। এর মধ্যে নোয়াখালী জেলা স্কুল ছিল, ১৮৫০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ১৮৫৩ সালে জিলা স্কুল হিসাবে অন্তর্ভুক্ত ছিল, ফেনী উচ্চ বিদ্যালয় (বর্তমানে ফেনী সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৮৮৬, লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয় (বর্তমানে লক্ষ্মীপুর আদর্শ সমাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়) ১৮৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সন্দ্বীপ কার্গিল উচ্চ বিদ্যালয় বর্তমানে কার্গিল সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এর পর থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনেক বেড়েছে। ১৯১৪ সালে এই জেলায় আরও ৫ টি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ৬০ এর কাছাকাছি পৌঁছেছিল। আমি ঢাকা কলেজে পড়ার সময় ওই সব স্কুলেগুলির ছাত্রদের সাথে আমার দেখা ও সখ্যতা গড়ে উঠেছিল। অনেকের সাথে ঢাকা কলেজের হোস্টেলে একসাথেও ছিলাম। ঐসব মধুময় স্মৃতি নিশ্চয় অন্য কোনো দিন বলবো। আজ না হয় কাৰ্গিলকে নিয়ে বলছি!
মজার বিষয় হলো কমরেড মোজাফ্ফর আহমদ কাকাবাবু কার্গিলের ছাত্র ছিলেন কিনা; সেই ব্যাপারে বাংলাভাষী লেখকগণ নিরব থেকে গেছেন। ভারতের কেরালা রাজ্যের ক্যালিকাট ইউনিভার্সিটির ডঃ হোসাইন রান্দাখানি কল্লান তার আর্টিকেল (Muzaffar Ahmad, The Kaka Babu of Indian Communists) এ লিখেছেন:
“In 1906 he joined at the age of sixteen or seventeen at Kargil high School in Sandwip town.“
কাকাবাবুর কার্গিলে ছাত্রত্ব লাভে ও তাঁর জীবন যুদ্ধের লড়াকু আর্থ সামাজিক কাহিনী নিয়ে ডঃ কল্লান চিত্রায়িত করেছেন এইভাবে:
“তখনকার উপনিবেশিক শিক্ষার সন্ধানে যারা শহরে গিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে মোজাফফর অন্যতম ছিলেন। সেই সময়ে কৃষির আয় উভয় প্রান্তই পূরণের পক্ষে পর্যাপ্ত ছিল না, তাই মানুষ উপনিবেশিক শিক্ষা এবং শিল্প ও ব্যবসায়িক খাতে চাকরীর সন্ধানে শহরে পাড়ি জমান। মোজাফফরের বাবা মনসুর আলী, তার খারাপ অবস্থার কারণে তাকে কোনও দূর স্কুলে পাঠাতে পারেন নি। সুতরাং তিনি তাকে এমন একটি মসজিদে ভর্তি করান যেখানে তিনি একজন মৌলভীর অধীনে ইসলামের মূল শিক্ষাগুলি অধ্যয়ন করেন। তিনি পন্ডিত মদন মোহন শিশু স্কুল (শিশু শিক্ষা) থেকেও বাংলা ভাষা অধ্যয়ন করেছিলেন। অতঃপর তিনি আরবী ও ফারসি পড়ার জন্য মাদ্রাসায় যোগদান করেন। বাংলা ও ফারসি সাহিত্য মুজাফফরের খুব প্রিয় ছিলো।“
ডঃ কল্লান বলেন:
“তিনি আরও পড়াশোনা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁর বাবার মৃত্যু তাঁর সমস্ত আশাকে ভেঙে দিয়েছে। তিনি তাঁর ভাই মৌলভী মকবুল আহমদ নামে একজন সাধারণ শিক্ষককে বলেছিলেন, তিনিও তাকে সাহায্য করার মতো অবস্থানে ছিলেন না। চাকরির সন্ধানে তিনি নিজের বাড়ি ছেড়ে চলে যান, এভাবে তাঁর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট পরিমাণে সাশ্রয় হয়। আদালতের একজন হিন্দু পিয়ন তাঁর প্রতি করুণা প্রকাশ করেছিলেন এবং তাঁর স্টিমশিপে ভ্রমণের জন্য অর্থ প্রদান করেছিলেন। তিনি নোয়াখালী মূল ভূখণ্ডে অবতীর্ণ হয়ে একটি মাদ্রাসায় ভর্তি হন। কয়েক মাস পর তিনি বাকেরগঞ্জ জেলার একটি গ্রামে গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি এক মুসলিম কৃষক পরিবারের সাথে বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের বাংলা শেখাতেন। তাঁর ভাই মকবুল সেখানে এসে তাঁকে আরও পড়াশোনা করার অনুমতি দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে সন্দ্বীপে তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যান।“
ডঃ কল্লান আরও বলেন:
“১৯০৬ সালে তিনি সন্দ্বীপ শহরের কার্গিল উচ্চ বিদ্যালয়ে ষোল বা সতেরো বছর বয়সে যোগদান করেছিলেন। তিনি বয়সে সিনিয়র হলেও বাংলা ভাষায় দক্ষতার কারণে তিনি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুগ্রহ অর্জন করেছিলেন। বই পড়ার, বিশেষত বাংলা সাহিত্যের শখ ছিল তাঁর। তিনি আনন্দ মঠ সহ বঙ্কিমচন্দ্র চ্যাটার্জির উপন্যাসগুলিও পড়েছিলেন, যা প্রকৃতিতে মুসলমান বিরোধী ছিল, তবে তিনি উপন্যাসের রীতি ও ভাষার প্রশংসা করেছিলেন। বাঙালির উপর তাঁর উপলব্ধি মুজাফফরকে সাহিত্যিক নির্মানের জগতে নিয়ে যায় এবং লেখক হওয়ার জন্য তাঁর মধ্যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা জন্মায়। ১৯১০ সালে তিনি ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নোয়াখালী জেলা বিদ্যালয়ে চলে আসেন এবং এই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করেন।“ (একই কথা বলেছেন Suchetana Chattopadhyaya, An Early Communist, Muzaffar Ahmad in Calcutta, 1913-1929, Delhi, 2012,15)
কার্গিল হাই স্কুল ১৯০৮ সালে মন্জুরি পেয়েছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমরা এখনো জানতে পারেনি, কেন কাকাবাবু ১৯১০ সালে নোয়াখালী জেলা স্কুলে গিয়েছিলেন ম্যাট্রিক দিতে। হয়তো জানা হবে না কখনো!
যা হউক না কেন, ১৯৩৮ সালে এ কে ফজলুল হক বাঙলার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সন্দ্বীপে আসেন। কার্গিল হাই স্কুলে এসে কমনরুম, স্কুল লাইব্রেরীসহ পাঠদান দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। (সূত্র: আমার দেখা সন্দ্বীপ, পর্ব ৭, কার্গিল হাই স্কুল (৩)) আমার মনে হয় বাঙলার বাঘ সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন এই জন্য যে, কার্গিলের কমনরুমের সংখ্যা ছিল ৩ টি। লাইব্রেরীর বইপত্রও ৩ ভাগে বিভক্ত করে রাখা হতো। যেমন শিক্ষকদের জন্য, সিনিয়র ছাত্রদের জন্য ও জুনিয়র ছাত্রদের জন্য। বয়স বা ক্লাস অনুযায়ী বইগুলোর বিন্যাস ছিল। সেকালে মাসিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকার প্রচলন ছিল। কার্গিলের সাবস্ক্রিপশনে ছিল মাসিক প্রবাসী, ভারতবর্ষ, মোহাম্মদী ও সাপ্তাহিক মর্ডরেন রিভিউ ইত্যাদি। তাছাড়াও বয়স ভিত্তিক বই সেলফে সাজানো ছিল মহামানবদের জীবনী, গল্প উপন্যাস, নাটক, দর্শন ইত্যাদি। অনেক ইংরেজি বই, আরবি ফার্সি বইও ছিল সেলফে। জুনিয়রদের জন্য মৌচাক, সন্দেশ ইত্যাদি ছিল। মাসিক ও সাপ্তাহিকী বছরের শেষে বাঁধাই করে ভলিয়ুম আকারে রাখা হতো। মেয়েদের জন্য ১৯৪৮/৪৯ সাল পর্যন্ত কোনো কমনরুম ছিলো না। কেননা তখন পর্যন্ত কোনো ছাত্রী কার্গিলে পড়াশুনা করেনি। বই ভাণ্ডারের দিক দিয়ে এই লাইব্রেরীর বইগুলো এন্টিক হতে পারে। জানি না, পৌরসভার পুর্ব পার্শ্বে স্থানান্তরিত নুতন ভবনে এই জ্ঞান ভান্ডার সংরক্ষিত আছে কিনা!
সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা ও জ্ঞান ভান্ডার নিশ্চিত করা গেলে দেশে শান্তি, সামাজিক ন্যায় বিচার এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হতে পারে। রীজনবল হিউমান, চৌকস ও দক্ষ মানব সম্পদ তৈরি করবে মানসম্মত শিক্ষা। বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীরাই আমাদের মূল নিয়ামক। তাদেরকে মেধা, শ্রম আর দেশপ্রেম, যুগোপযোগী ও মানসম্পন্ন শিক্ষা দিতে হবে। এ শিক্ষা তাদের জ্ঞানী, দক্ষ, নৈতিক ও সৃজনশীল হিসাবে গড়ে তুলবে এবং জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যা সমাধান করে সমাজ ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীল উন্নয়নে, গণতান্ত্রিক উন্নয়নে এবং প্রতিযোগিতামূলক অর্থনীতিতে অবদান রাখতে সহায়তা করবে বলে আমার বিশ্বাস।
তাছাড়াও লেস অপর্চুনিস্ট ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের আরও অধিক হারে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত শিক্ষালাভের সুযোগ করে দেয়ার মধ্য দিয়ে আর্থ-সামাজিক ন্যায়বিচার ও বৈষম্যহীন সমাজ ব্যাবস্থা বিনির্মানে আমরা মনোযোগ দিতে পারি।
স্মৃতিকথনে: শিব্বীর আহমেদ তালুকদার
আইনজীবী, সমাজ সংগঠক ও কথ্য ইতিহাস গবেষক।
sandwip21st@gmail.com
বাংলাদেশ সময় সকাল ৯ টা, তাং: রোববার, ২৮/০৬/২০ইং।
—————-
সংযোজন: গত সপ্তাহের পর্ব নং ৭ এ;
– বরেষু মনিরুল আলম আরো মনীষার নাম উল্লেখ করে কমেন্ট করেছেন। কার্গিল হাই স্কুল প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িতদের সাথে বাউরিয়ার মরহুম মৌলভী গোলাম খালেক (প্রমুখের) নাম অন্তর্ভুক্ত করা হলো। ধন্যবাদ।
– বরেষু রুমি আলমের কমেন্টে `বাহাদুরা` জাহাজের স্থলে `বাদুরা` নাম বাচক শব্দটির নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আসলে স্টিম ইঞ্জিন চালিত জাহাজটির নাম ছিল এস এস বাদোরা (SS Badora)।
References:
1. “Sea Survival”. The Straits Times. 9 June 1956. p. 2.
2. “News in Brief”. The Times (53553). London. 9 June 1956. col C, p. 5.
3. BADORA Rivers S.N. Co.; 1914; W. Denny & Bros.; 279 tons; 150x 25-6×8-8; compound engines, was sunk by heavy seas on June 2nd, 1956. There were only six survivors out of 200 passengers.
ধন্যবাদ।
—————-
আশা করি, এই পর্বটি আপনাদের ভালো লেগেছে। লাইক ও কমেন্টের মাধ্যমে মতামত দিবেন, প্লিজ। কোনো রকমের তথ্য বিভ্রাট হলে ফেইসবুক ইনবক্সে ম্যাসেজ দিবেন বা ইমেইল করবেন। ফলে ভুল শুধরে নিতে পারবো। আর এই পোস্টটি শেয়ার করে নিন আপনার অনলাইনের সোশ্যাল বন্ধুদের মাঝে। যাতে আগামী পর্ব থেকে উনারাও সরাসরি স্মৃতিকথনের সাথে যুক্ত হতে পারেন। সন্দ্বীপকে নিয়ে নস্টালজিয়া ও কেতাদুরস্ত সন্দ্বীপিয়ানা স্মৃতিকথনমূলক পরবর্তী পর্বের উপর ‘চোখ রাখুন’ – আগামী রোববার ০৫/০৭/২০ইং, সময়: সকাল ৯ টা: পর্ব নং ৯।
শিরোনাম থাকবে: কার্গিল হাই স্কুল (৫)