– রেজা আহমদ ফয়সল চৌধুরী
স্বাধীনের পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নাকি বাংলাদেশ এগিয়েছে অনেক । শিক্ষা দীক্ষায় জ্ঞান বিজ্ঞানে লন্ডন আমেরিকাকে ছাড়িয়ে যাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। এসব কথাগুলো আওয়ামীলীগ সরকার এবার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বেশী শুনা যাচ্ছে। আমার এক বন্ধুর বড় ভাই পড়তে পড়তে অনেকটা পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। এটি তার পরিবারের সবাই আমাকে বলেছিল। কিন্তু আমি যখন তার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছি তখন শিক্ষার বা জ্ঞান বিজ্ঞানের অথবা ব্রেইনের কোনো কিছুই পাইনি। মনে হয়েছে সে একটা আপাদমস্তক ব্রেইনলেস। আমি তখন থেকেই মনে মনে বলেছিলাম রোগ অন্য জায়গায়। তবে তার আকাশের দিকে তাকানো, মহল্লার চা ষ্টলে বসে থাকা, নদ.নদী খাল বিলের দিকে এক দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে থাকা কেউ দেখলে বলবে উনি হয় বিরাট বড় চিন্তাবিদ নতুবা তিনি বড় কোনো বৈজ্ঞানিক। বাংলাদেশে এরকম অনেকেই আছে। তবে মাঝে মধ্যে তিনি মেয়েদের প্রতি খুবই বিরক্তি প্রকাশ করতেন। একদিন আমি ঐ বড় ভাইয়ের বাসায় যাবো, যেহেতু তার ছোট ভাই আমার বন্ধু- তো রিক্সা থেকে নেমে দেখি তিনি আমাকে ইশারায় ডাকছেন- গেলাম। সালাম দিলাম। চায়ের ষ্টলে আমাকে নিয়ে গিয়ে বললেন চা খাবা, বলেছিলাম না আমি বেশী চা পান করিনা। আমি আমার জীবনের শুরুতেই কোনো কিছুতেই আসক্ত ছিলাম না। দিনে দুবারের বেশী চা আমি পান করিনা। সিগারেট এক সময় টানতাম এখন আর টানিনা। তবে হুক্কা টানতে ভালো লাগে। হুক্কা টানার মধ্যে একটা ভাব আছে। অনেকেই সারাক্ষণ চা আর ইটালী প্রবাসী বাঙালীরা সারাক্ষণ কাফে পান করে। ইটালীতে সবাই বলে একটি কাফে খাবেন। খুবই আন্তরিকতার সাথে বলে কিন্তু। প্রথম যখন আমি ইটালীতে যাই তখন প্রায় বাঙালী দেখা হলেই বলতো ফয়সল ভাই একটি কাফে খাবেন? মনে হয়েছিল কাফে বোধ হয় খুবই মজার কোনো কিছু, পান করেছিলাম কাফে- খেয়ে দেখি তিতা তিতা লাগে। কোনো কিছু বলিনি। আমাদের চ্যানেল আইয়ের রোম প্রতিনিধি ছিলেন হাবিবুর রহমান চুন্নু বর্তমানে লন্ডনে বসবাস করেন। চুন্নু ভাইকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম আপনারা কি সারাক্ষন কাফে পান করেন? চুন্নু ভাই হেসে বলেছিলেন আপনি রোগ ধরে ফেলছেন।
সে যাক। আমি বড় ভাই কে বলেছিলাম বড় ভাই এই যে আপনি সারাক্ষণ চা-ষ্টলে বসে থাকেন চিন্তা করেন দুনিয়ার সবাইকে ভাবেন ব্রেইনলেস আপনি সব জান্তা এটা কেন? তিনি আমার পকেটের দিকে থাকিয়ে ছিলেন আমি খেয়াল করিনি। আমার পকেটে ছিল বেনসন সিগারেটের পেকেট। বাংলাদেশে যারা সিগারেট টানে তারা কিন্তু অনেকেই দেখানোর জন্য সিগারেটের পেকেটটি শার্টের উপরের পকেটে রাখে। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন তুমি ধুমপান করো? বলেছিলাম মাঝে মধ্যে করি। বলেছিলেন এত দামী ব্রান্ডের সিগারেট- দেখি আমাকে একটা দাও। দিলাম, তিনি খুবই মনের সুখে পাচ আঙ্গুলের ভিতরে ঢুকিয়ে সিগারেট টানতে লাগলেন। আমাকে বলেছিলেন সিগারেট কি বিদেশী? না এখান থেকে কিনেছো? বলেছিলাম না আমার এক আত্নীয় এসেছেন লন্ডন থেকে তার মেয়ে আমাকে দিয়েছে। বললেন তোমাকে একটি কথা বলবো ভাবছি দীর্ঘদিন থেকে- শুনবে? বলেছিলাম বলুন। বললেন তুমি কি লেখালেখি করো? বলেছিলাম জি একটু আধটু শুরু করেছি। বললেন তোমার একটা লেখা একটি ম্যাগাজিনে পড়েছি। মনে হয়েছে ভবিষ্যতে তুমি ভালো লিখতে পারবে। লেখক হয়ে উঠতে পারবে। তুমি কি মনে করো এদেশের একটি বৃহৎ অংশ মেয়ে অথবা মহিলা। তারা কিন্তু ব্রেইনলেস, খুবই স্বার্থপর টাইপের এবং জেলাস প্রকৃতির। তাদের মগজ উন্নয়নের ব্যপারে লেখলেখি করবে। চেষ্টা করবে এই বৃহৎ জনগোষ্টির ব্রেইন সেলের কোনো উন্নতি করতে পারো কি-না? আমার বয়স তখন অনেক কম ছিল, তবে বুঝতে পেরেছিলাম বড় ভাই মহিলাদের উপর ক্ষেপে আছেন। আমি আমার ছোট মন থেকেই বলেছিলাম আচ্ছা বড় ভাই এই যে এতদিনে আপনি আপনার মনের ভাব একটা প্রকাশ করলেন মেয়েরা খুবই স্বার্থপর এবং জেলাস হয়, আপনি কি প্রেম করেছেন? প্রেমে কি ব্যর্থ হয়েছেন? তিনি আমার দিকে এমনভাবে তাকিয়েছিলেন যে আমি তার এ রোগ বুঝলাম কি করে? তিনি সেদিন আমাকে বলেছিলেন শুনো আমার কষ্টটা কেউ বুঝতে চায়না। আমাকে অনেকেই ভাবে পাগল। তিনি এক সময় চট্রগ্রাাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। সেখানে প্রেম করেছিলেন এক মেয়ের সাথে, পরবর্তীতে মেয়ে তাকে ধোকা দিয়ে বিদেশী একটি ছেলেকে বিয়ে করে বিদেশ চলে যায়, সেই থেকেই তিনি আর স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছেননা। মনের কষ্টে তিনি সব কিছু ছেড়ে ছুড়ে দিলেন। আমি বলেছিলাম বড়ভাই আপনি তো ভালো বুঝেন- আমার থেকে বেশী বুঝেন। একটা মেয়ে চলে গেছে আপনার সাথে বেঈমানী করে আপনি আরো দশটা মেয়ের সাথে প্রেম করেন। বলেছিলেন না-রে। ভালোবাসার কষ্ট বড় ভয়ংকর কষ্ট তুই এটি বুঝবেনা। তিনি সেদিন তার জীবনের প্রেমের ২/১টি চিঠি আমাকে দেখিয়ে বলেছিলেন পড় দেখ কি ভালোবাসা। আমি বলেছিলাম বড় ভাই আপনি যদি এই মেয়ের কারনে আপনার সব কিছু ছেড়ে দেন তাহলে তো লোকে আপনাকে পাগল বলবে। বরং আপনি একটি বিয়ে করেন। বিয়ে করে সেটেল হোন। তিনি বলেছিলেন কাকে বিয়ে করবো, এ দেশের মেয়েরা আমার লেভেলের না। বলেছিলাম তাহলে বিদেশ চলে যান সেখানে গিয়ে বিয়ে করেন। বলেছিলেন তাই করতে হবে। আমি ঐ দিন বিদায় নিয়ে বড় ভাইয়ের যন্ত্রনা থেকে রক্ষা পেয়েছিলাম।
আরেকদিন তিনি আমাকে ডাকলেন সেদিন তাদের বাসায়ই। বললেন এই তোর কাছে সিগারেট আছে? বলেছিলাম আছে কিন্তু সাথে নেই। বাসায় রেখে এসেছি। বললেন রাতে একটা সিগারেট দিয়ে যাস বিদেশী সিগারেট টানতে ভালোই লাগে। আমি রাতে গেলাম আমার বন্ধু আমাকে জিজ্ঞাস করে আমার বড় ভাই তোকে পছন্দ করেন কেন? সারাক্ষন বলেন বন্ধু বান্ধবদের মধ্যে তোর নাকি কিছু বুদ্ধি শুদ্ধি আছে। সিগারেট দিয়ে আমি বাসায় চলে আসবো বললেন তোর সময় আছে? বলেছিলাম বাসা থেকে লুকিয়ে এসেছি মা খুজলে তো পাবেনা। বললেন চল তোকে এগিয়ে দিয়ে আসি। রাত তখন ১০ টা । রিক্সায় উঠে বলেছিলেন এই দেশটার কিছু হবেনা। বলেছিলাম কেন? বললেন দেখ দুই মহিলা এক হতে পারেনা। একজন আরেকজনকে দেখতে পারেনা। আমি বলেছিলাম বড় ভাই আপনি না বলেছিলেন আমাদের দেশের মহিলাদের ব্রেইন কম। বললেন হ্যা ঠিকই বলেছি। আমি বলেছিলাম আচ্ছা লন্ডন আমেরিকার মহিলা বলেন পুরুষ বলেন ওদের এত ব্রেইন কেন? তিনি বলেছিলেন কার ব্রেইন? বলেছিলাম এই যে ধরুন মার্গারেট থেচার, যাকে আয়রন লেডি বলা হয়। দেখেছেন টেলিভিশনে মহিলা কিভাবে কথা বলে? আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত সেখানকার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের তো অনেক বুদ্ধি শুদ্ধি। বড় ভাই বলেছিলেন আমাদের দেশের মহিলারা তো সারাক্ষন বাসায় বসে থাকে। ধর্মীয় অনুশাসন, পারিবারিক অনুশাসনের মধ্যে বড় হতে থাকা মেয়েরা কি-ই-বা করবে? বাড়ী থেকে বের হতে পারেনা। বলেছিলাম বাড়ী থেকে বের হতে পারলে কি এরা জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে যাবে? অনেক মেয়ে অথবা মহিলা তো দেখি পায়ে পায়ে পাড়া মহল্লা ঘুরে বেড়ায়। বিয়ের দাওয়াত তো একটাও মিস দেয়না। বাসায় সাজতে না পারলে পার্লারে গিয়ে সাজে। বড় ভাই বলেছিলেন তোর সাথে আমি পারি না-রে।
প্রিয় পাঠক বড় ভাইর সাথে সেই দিনের পর আর যোগাযোগ হয়নি। সময়ের বিবর্তনে আমি হারিয়ে যাই বড় ভাই বাস্তবতার কঠিন কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে পুরোটাই পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। ১৯৯০ ইংরেজীতে আমি লন্ডন আসার পর আর যোগাযোগ হয়নি। ১৯৯৫ ইংরেজীতে দেশে গিয়েছিলাম গিয়ে দেখি বড় ভাই বিয়ে শাদি করে সেটেল। আমাকে বললেন তুই বাসায় আসবি। তোর সাথে অনেক কথা। আমি সময়ের অভাবে যেতে পারিনি। ইদানিং আমার সেই বড় ভাইর কথা খুব বেশী মনে পড়ছে। সারাহ গিলভার্ট যখন আলোচনায় আসেন তখন আমার কেন জানি মনে হচ্ছিল বাংলাদেশে তো একজন সখিনা, জরিনা, সারাহ গিলভার্ট হতে পারতো। দেশ স্বাধীনের পর আজ ৫০ বছর অতিবাহিত হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশ কোনো মহিলা বিজ্ঞানী প্রডিউস করতে পারেনি। পারবে কি করে? সারাক্ষন আছে সাজ সজ্জা নিয়ে ব্যস্ত। ব্যস্ত ফেইসবুক নিয়ে। একটু আধটু পড়ালেখা করে ফেললে তিনি আর মাটিতে পা রাখেননা। দেশের এই বৃহৎ মহিলা জনগোষ্ঠীর ব্রেইনের উন্নয়নের লক্ষ্যে কি করা যায় ইদানিং এটাই আমার মাথায় ঘোর পাক খাচ্ছে। কিভাবে এদেরকে ফেইসবুক আসক্তি, প্রেমের আসক্তি, সাজ সজ্জার আসক্তি থেকে বের করে আনা যায় সেটি নিয়ে বিশদ আলোচনা সমালোচনার দাবী রাখে। বাংলাদেশের এই বৃহৎ মহিলা জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে হবে। মহিলাদেরকেও জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে আসতে হবে। এখন তো আর সেই দিন নেই যে মহিলারা দোষ- মা বাবার ঘাড়ে অথবা ধর্মীয় অনুশাসনকে দায়ী করতে পারে। লন্ডনে এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে ছেলেদের থেকে মেয়েরা পড়া-লেখায় এগিয়ে আছে। আমাদেরকে আরো এগিয়ে যেতে হবে। মন মানসিকতা বড় করতে হবে। সারাহ গিলভার্ট যদি ইতিহাসের অংশ হতে পারে তাহলে আমাদের মেয়েরা পারবেনা কেন? না বসে বসে বাড়ীতে রান্না বান্না করবে। আর বছরে বছরে বাচ্চা জন্ম দিবে? আর বসে বসে গীবত করবে? গসিপ করবে? বলবে ভাবী তোমাকে বলি শুনেছো অমুখ তো সারাক্ষণ প্রেম করে। অমুখ ভাবীর জামাই আরেকটি বিয়ে করেছেন। তোমাকে এই প্রথম বললাম। আর কাউকে বলিনি। খবরদার তুমি কাউকে বলবেনা। যে ভাবীকে বলছেন সে ভাবী হচ্ছে সর্বশেষ ভাবী যার সাথে তিনি গসিপ করছেন। এর আগে ১০০ জনকে সেটি বলে ফেলেছেন। আমি একদিন আমার পরিচিত এক মহিলাকে বলেছিলাম তোমরা কি গসিপ ছাড়তে পারবানা? মহিলা বলেছিলেন এটাই তো আমাদের বাঙালী কমিউনিটির বেশীরভাগ মহিলাদের বিনোদন।
আমাদের সমাজে অনেক মহিলা আছেন যারা কিছু করতে পারেনা। না পারলে বলবে স্বামীর দোষ, মা বাবার দোষ? সমাজের দোষ। সারাহ গিলবার্টের ব্যাক্তি-জীবন থেকে আমি যা দেখেছি সেটি হচ্ছে সারাহ গিলবার্ট একই সাখে তিনটি সন্তান জন্ম দিয়েও এই জগত বিখ্যাত কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। আমাদের মহিলাদের বাচ্চা একটা হলে সেটাকেও ভালোভাবে লুক আপ্টার করতে পারেনা। কাজের বেটি লাগে আরো ২টা। এই বৃহৎ মহিলা জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ থেকেও সারাহ গিলবার্ট রেরিয়ে আসতে পারবে। ইদানিং মহিলারা রাজনীতির দিকে বেশী ঝুকছে। অথচ রাজনীতিতে খুব একটা ভালো করতে পারবে বলে মনে হয়না। কারণ পুরুষ শাসিত সমাজে পুরুষ নেতারা সব সময়ই চিন্তা করবে নারীকে কিভাবে ভুলিয়ে ভালিয়ে প্রেম করা যায়। নারীও তো তিনিও প্রেমিক। তিনি ভাবেন স্বামী মাঝে মধ্যে অত্যাচার করেছে সেটিরও একটা জবাব দিয়ে দেই। তিনি ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে স্বামীকে শিক্ষা দিতে গিয়ে যে বিরাট ভূল করে ফেলছেন পাপিয়ার মত সেটি তিনি বুঝতেই পারছেননা। এর জন্য কি বলা হয় অনেক- মেয়েদের ব্রেইন পাঙ্গাস মাছের ব্রেইন থেকে আরো আধা আউন্স কম।
তবে ব্রেইন ডেভোলাপ করতে হবে। আমাদের দেশের মেয়েদের আরেকটা সমস্যা আছে অনেক মেয়েরা কিন্তু খুবই সহজ সরল। প্রেম করে, বিশ্বাস করে। যেহেতু তিনি বিশ্বপ্রেমিক। প্রেম ছাড়া জীবন অর্থহীন। কবি কবি ভাব। খুব সহজেই মেয়েদেরকে পুরুষরা পটিয়ে ফেলে।
শেষ কথাঃ আমার এই লেখাকে কেউ ব্যক্তিগতভাবে নিবেননা প্লিজ। আমি কাউকে আঘাত করার জন্য লিখিনি। অনগ্রসর সমাজের ২/১ জন মহিলাও যদি সারাহ গিলবার্টের মত হয় তাহলে আমি গর্ব করে বলতো পারবো আমাদের মেয়েরা জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক এগিয়ে গেছে আমরা তাদেরকে নিয়ে গর্বিত। প্লিজ পড়ালেখায় একটু ভালো হোন। লন্ডনে যে সব ছেলে মেয়ে রয়েছে মা বাবাকে বলছি দয়া করে বয়স ৫০ এর উপরে ১০০ হয়ে গেছে আপনার, এখন আপনার আর কিছু নেই। আপনি এখন বেচে থাকবেন আপনার সন্তানের জন্য। তাদেরকে যদি মানুষ করতে পারেন তাহলে আপনার জীবন স্বার্থক। আল্লাহ তালাহ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুন আমীন।
লেখক
সাবেক সভাপতি ইউকে বাংলা প্রেস ক্লাব
সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক চ্যানেল আই ইউরোপ
লন্ডন ২৯ এপ্রিল বৃধবার ২০২০ ইংরেজী
ইমেইল faisollondon@yahoo.co.uk